তার তানের চটে আমার স্তনের বোটা সহ প্রায় অনেক মাংশল অংশ তার মুখে ঢুকে যেতে লাগল। আমার মনে হতে লাগল শুধু দুধ নয় রক্তও বের হয়ে চলে যাবে। একবার এদুধ ওদুধ করে চোষতে চোষতে আমার সমস্ত বুক তার থুথুতে ভিজে গেল।তার জিব দিয়ে আমার বুক হতে পেট নাভি এবং নিচের পেট চাটতে চাটতে যৌনি মুখে নেমে এল, এবার আমাকে ঘুরিয়ে দিল, আমি আমার পাছাটাকে একটু দূরে রেখে দেয়ালের সাথে বুক লাগিয়ে দাড়ালাম,সে আমার পিছন হতে আমার সোনায় জিব লাগিয়ে চাটতে শুরু করল। ভগাংকুরে জিবের ঘর্ষনে আমার মাল আউট হয়ার উপক্রম হল।আমায় এবার আবার ঘুরিয়ে নিয়ে তার বিশাল বারা চোষতে বলল, আমি তার বাড়া চোষতে মগ্ন হলাম, বাড়া নয় যেন কলা গাছের ডাডা।আমার মাথাকে ধরে ঠাপের মত করে তার বাড়ায় আমার মুখ দিয়ে ঠাপাতে লাগল। তারপর পা ঝুলন্ত অবস্থায় আমার পাছাকে চৌকির কারায় রেখে দুপাকে উপরের দিকে তুলে আমার সোনায় তার বাড়াকে ঘষতে ঘষতে মুন্ডিতাকে সোনার ছেরায় ফিট করল,আমার দু স্তনকে চেপে ধরে এক ধাক্কায় তার বিশাল বাড়ার অর্ধেকটা আমার সোনার ভিট্র ঢুকিয়ে দিল, আমার মনে হল আমার সোনার কার ফেটে গেছে, আমি মাগো বলে চিতকার দিয়ে উঠলাম, সোনায় কনকনে ব্যাথা করে উঠল,কিছুক্ষন সে নিরব থেকে আরেক ঠাপ মেরে পুরাটা ঢুকিয়ে দিল, তার মুন্ডিটা যেন আমার কলিজায় এসে ঠেকল।তারপর আস্তে করে টেনে বের করল, আবার প্রবল বেগে ঢুকিয়ে দিল, এবার আর ব্যাথা পেলাম না বরং প্রচন্ড আরামে আমি আহ আহহহহহহহ করে উঠলাম।তার দেহের পুরা ভারআমার বুকের উপর দিয়ে আমার দুহাতে আমার দু স্তনকে চিপে চিপে তার গালের ভিতর আমার দু ঠোঠকে চোষে চোষে পুরোদমে ঠাপাতে লাগল,কিছুক্ষন আস্তে ঢুকায় আবার আস্তে করে টেনে বের করে, আবার কিছুক্ষন জোরে ঢুকিয়ে আস্তে করে টেনে বের করে, আবার কিছুক্ষন জোরে জোরে বের করে জোরে ঢুকিয়ে দেয়।আমি প্রতি ঠাপে স্বর্গ সুখ পাচ্ছিলাম, আহ আহ আহ ইহ ইহ ইহ করে প্রতি ঠাপে আরাম সুচক আওয়াজ দিচ্ছিলাম।আমি আর বেশিক্ষন টিকে থাকতে পারলাম না তার ঘামে ভিজে চপচপ হওয়া শরীরকে দুহাতে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম, আমার সমস্ত শরীর ঝংকারদিয়ে সোনা কঙ্কনিয়ে মাল ছেড়ে দিলাম,আমার মাল ছেড় দেয়াতে যৌনি মুখ আরো বেশি পিচ্ছিল এবং খোলাসা হয়ে যায়, তার ঠাপ মারাতে আরো বেশি সুবিধা হয়,আমাকে শক্ত করে তার বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে সে অনর্গল ঠাপ মারতে থাকে, প্রতি ঠাপে ফস ফস ফস শব্দ হতে থাকল,আমার চোখে যৌনানন্দে অশ্রু এসে গেল, সার জীবন যদি এমন সুখ পেতাম।
বিকাল বেলায় আমার দেবর অফিস হতে ফিরে এসে লোকটির কথা জানতে চাইল তাকা দিয়েছে কিনা, বললাম হ্যা দিয়েছে। আমার দেবর আশ্চর্য হয়ে আবার জানতে চাইল তাহলে দিয়েছে? আমাই বললাম হ্যা দিয়েছেত এতে আশ্চর্য হওয়ার কি আছে? জিজ্ঞেস করলাম।আমার দেবর হেসে উঠে বলল, এমনি এমনি দেয়ার কথা ছিলনা,আসার সময় আমার সাথে হয়েছিল সে যদি তোমার দেহ পায় তাহলে টাকা দিয়ে যাবে অন্যথায় ফেরত নিয়ে যাবে।তাহলে আমি বুঝব তোয়াকে সে ভোগ করতে পেরছে। আমি কোন কথা না বলে চুপ হয়ে রইলাম। আমার নিরবতায় সে যা বুঝার বুঝে গেল, আমাকে টেনে নিয়ে তার বুকের ভিতর আদর করে বলল, ভাবি দুনিয়াটা বড়ই কঠিন, কেউ কাউকে এমনি এমনি টাকা দিতে চাইনা, সবাই বিনিময় চায়, সে আমাকে ধারে এ টাকা দিয়েছে, যথাসময়ে এগুলো ফেরত দিতে হবে, ধার দেয়ার জন্য সে তোমাকে চেয়ে বসেছে কারন আমি তোমাদের টাকার প্রয়োজনের কথা এবং তোমার উপস্থিতির কথা সব জানিয়েছিলাম। আর তুমি যদি রাজি থাক তাহলে পঞ্চাশ হাজার নয় আশি হাজার টাকা যোগাড় করে দেয়া যাবে, শুধু দাদাকে বলবে সব টাকা আমি দিয়েছি।তোমার এসব ব্যাপার পৃথিবির কেউ জানবেনা আমি ছাড়া, আমিত কাউকে বলতে যাবনা, এতে তুমিও মজা পাচ্ছ আর টাকাও যোগার হয়ে যাচ্ছে, আর তথন ভায়ের বিদেশ যাওয়াও নিশ্চিত হচ্ছে। আমি তার বুকের সাথে মাথা লাগিয়ে নিরবে সব কথা শুনছিলাম আর মনে মনে ভাবছিলাম, সে আমার পিঠে হাত বুলাতে বুলাতে আদর করছে আর উপদেশের বানিগুলো আওরাচ্ছে।উপদেশ শেষ করে আবার সম্মতি জানতে চাইল, আমি কোন উত্তর না দিয়ে নিরব রইলাম।আমার চখে ভেসে উঠতে লাগল আজকের লোকটির কথা, কি নাম কে জানে, জিজ্ঞেস করা সম্ভব হয়নি, খৃষ্ঠান না মুসলমান তাও জানা যায়নি,তবে হিন্দু নয় যে সে ব্যাপারে নিশ্চিত, কারন তার বাড়ায় খতনার চিহ্ন দেখেছি।আমার দেবরটা আমার সম্মতি আবার স্পষ্ট করে জানতে চাইল, বললাম আমি কি বলব তুমি যা ভাল মনে কর তাই করতে পার, আমার সম্মতির লক্ষন দেখে আমার গালে একটা চুমু দিয়ে রবং দুধে একটা খামচানি দিয় বলল, রাতে একজন মেহমানকে দাওয়াত করেছি মানসিক ভাবে তৈরি থাকিও। আমার মনে হতে লাগল আমার স্বামি মনিরুল ইসলাম তথন যেন আমাকে দেহ ব্যবসার জন্য এখানে রেখে গেছে।কিছুক্ষন পর কাজের বুয়া আসল, সে বিকেলের চা নাস্তা তৈরি করার পাশাপাশি রাতের রান্না বান্না শেষ করে চলে গেল।রাত যত ঘনিয়ে আসছে আমার বুক দুরু দুরু কাপছে, কে আসছে ,কেমন হবে লোকটি, মজা পাব নাকি কষ্ট পাব ভাবছি, আরো ভাবছি তারা কি একসাথে দুজনে করবে নাকি মেহমান একা করবে। মনের ভিতর একটা চঞ্চলতা কাজ করতে লাগল, নতুন পুরুষের সাথে নতুন স্বাদ যেন নতুন বাসর।আজ আমার দেবরের মধ্যে আমাকে চোদার কোন লক্ষনই দেখতে পাচ্ছিনা, সম্ভবত রাতের মেহমানের জন্য আমাকে ফ্রি রাখতে চাচ্ছে।দুজনে করলে করুক, এর আগে ও আমি এক সাথে দুজনের সাথে একবার করেছি।রাত আটটা বাজলে আমি দেবরকে বললাম খেয়ে নেবে না মেহমানের জন্য অপেক্ষা করবে, বলল না মেহমান খেয়ে আসবে, চল আমরা খেয়ে নিই।
0 comments:
Post a Comment
Note: only a member of this blog may post a comment.